Lesson 2

২য় অধ্যায়

জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ঃ

১)      আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশন কী?

উঃ আইসোক্রোনাস ্ট্রান্সমিশনকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের উন্নত ভার্সন বলা হয়। পর পর দু’টি ব্লকের ডেটা ট্রান্সফারের মধ্যবর্তী সময় প্রায় ০ একক এ ট্্রান্সমিশন করার চেষ্টা করা হয়। সাধারণত রিয়েলটাইম এ্যপ্লিকেশনের ডেটা ট্্রান্সফারে এ পদ্ধতি বেশি ব্যবহৃত হয়।

২)     সিনক্রোনাইজেশন বলতে কী বুঝ ?

উঃ এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিশন হওয়ার সময় অবশ্যই দু’টি কম্পিউটারের মধ্যে এমন একটি সমঝোতা থাকা দরকার যাতে প্রতিটি সিগন্যাল, বিটের শুরু ও শেষ বুঝতে পারে। কেননা বিটের শুরু ও শেষ বুঝতে না পারলে গ্রহীতা কম্পিউটার সেই সিগন্যাল থেকে ডেটা পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। এই সিগন্যাল পাঠানোর সময় বিভিন্ন বিটের মধ্যে সমন্বয়ের জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতিকে বলা হয় বিট সিনক্রোনাইজেশন।

৩)     ডেটা কমিউনিকেশন কী?

উঃ কোন ডেটাকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে অথবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে ডেটা কমিউনিকেশন বলে।

৪)      ডেটা কমিউনিকেশনের উপাদানগুলো লেখ।

উঃ ডেটা কমিউনিকেশন প্রক্রিয়ার মূলত ৫টি উপাদান রয়েছে। এগুলো হলো- ১. উৎস ২. প্রেরক ৩. মাধ্যম ৪. গ্রাহক ৫. গন্তব্য।

৫)     ডেটা প্যাকেট কী?

উঃ সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে ডেটা ব্লক আকারে ট্রান্সমিশন হয়। এই ব্লক কে ডেটা প্যাকেট বলে।

৬)     অ্যাসিনক্রোনাস ও সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের মধ্যে পার্থক্য সমুহ লিখ।

উঃ পাঠ্য বই নির্দেশক।

৭)      হটস্পট বলতে কী বোঝ?

উঃ হটস্পট হলো এক ধরনের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক যা বিভিন্ন ডিভাইসে (কম্পিউটার, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন, ট্যাব ইত্যাদি) ইন্টারনেট সংযোগ সরবরাহ করে। হটস্পট গুলো হলো যেমন- ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়াই-ম্যাক্স ইত্যাদি।

৮)     ডেটা ট্রান্সমিশন মোড কী?

উঃ ডেটা কমিউনিকেশনের সময় ডেটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ডেটা প্রবাহের দিককে ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলে।

৯)     ডেটা ট্রান্সমিশন মোড কত প্রকার ও কী কী?

উঃ ডেটা ট্রান্সমিশন মোড ৩ প্রকার। যথা - ১. সিমপ্লেক্স ২. হাফ-ডুপ্লেক্স ৩. ফুল-ডুপ্লেক্স।

১০)  নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে প্রধানত কত ধরনের মাধ্যম ব্যবহার করা হয় ও কী কী?

উঃ নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে প্রধানত ২ ধরনের মাধ্যম ব্যবহার করা হয়। যেমন - ১.ওয়্যার ( ক্যাবল ) মাধ্যম এবং ২. ওয়্যারলেস মাধ্যম।

১১)   নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে কী কী ক্যাবল ও কোন কোন ওয়্যারলেস মাধ্যম ব্যবহার করা হয়?

উঃ নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত কেবল গুলো হলো- ১. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল ২. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ৩. ফাইবার অপটিকস ক্যাবল ইত্যাদি। এবং ওয়্যারলেস মাধ্যম গুলো হলো - ১. বেতার তরঙ্গ ( রেডিও ওয়েভ) ২. মাইক্রোওয়েভ ৩. ভ’-উপগ্রহ ব্যবস্থা ৪. ইনফ্লারেড ইত্যাদি।

১২)  টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ও কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের মধ্যে পার্থক্য লিখ।


উঃ টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ও কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের মধ্যে পার্থক্য নিচে দেওয়া হলো-


১৩)  ক্লাউড কম্পিউটিং কী?

উঃ ক্লাউড কম্পিউটিং হলো সাবক্রিপশন ভিত্তিক সর্ভিস, যা নেটওয়ার্ক স্টোরেজ স্পেস এবং কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ এর দ্রুত ও সুবিধাজনক ব্যবহার নিশ্চিত করে।

১৪)   ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড কী?

উঃ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অথবা- এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সফারের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড বলে।

১৫)  bps কী?

উঃ ট্রান্সমিশন স্পিডকে অনেক সময় ব্যান্ডউইথ বলা হয়। ব্যান্ডউইথ সাধারনত bps এ হিসাব করা হয়, একে ব্যান্ড স্পিড ও বলে। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমান বিট ট্রান্সমিট করা হয় তাকে bps বা ব্যান্ডউইথ  বলে।

১৬)  অপটিক্যাল ফাইবারের ফাইবার কী কী উপাদান দিয়ে তৈরি?

উঃ অপটিক্যাল ফাইবার তৈরির উপাদানগুলো হলো - অন্তরক পদার্থ হিসেবে সিলিকা, মাল্টি কম্পোনেন্ট হিসেবে কাচ, সোডা বোরো সিলিকেট, সোডা লাইম সিলিকেট, সোডা অ্যালুমিনা সিলিকেট এবং ফাইবার ক্লাডিং হিসেবে প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

১৭)   অপটিক্যাল ফাইবারের অংশ গুলো কী কী?

উঃ অপটিক্যাল ফাইবারে ৩টি অংশ থাকে। ১. কোরঃ- একদম ভিতরে ডাই-ইলেকট্রনিক কোর থাকে যার ব্যাস ৮ থেকে ১০০ মাইক্রোন হয়ে থাকে। ২. ক্লাডিংঃ- অপটিক্যাল ফাইবারের কেন্দ্রকে একধরনের পদার্থ দিয়ে ঢেকে রাখা হয় যা আলোক প্রতিফলন করতে পারে একে ক্লাডিং বা কেভলার বলে। ৩. জ্যাকেটঃ- অপটিক্যাল ফাইবারের বাইরের অংশ যা প্লাস্টিক আবরণ দ্বারা আবৃত।


১৮)  বেতার তরঙ্গ কী?

উঃ ১০ কিলোহার্টজ থেকে ১ গিগাহার্টজ পর্যন্ত ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্প্রেকট্রামকে বলা হয় রেডিও ফ্রিকুয়েন্সি বা বেতার তরঙ্গ।

১৯)  ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ হিসেবে মাইক্রোওয়েভের প্রকারভেদ উল্লেখ কর।

উঃ ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ হিসেবে মাইক্রোওয়েভ ৩ ধরনের হয়ে থাকে - ১. আলট্রা হাই ফ্রিকুয়েন্সি : এর সীমা ০.৩ থেকে ৩ গিগাহার্টজ। ২. সুপার হাই ফ্রিকুয়েন্সি : এর সীমা ৩ থেকে ৩০ গিগাহার্টজ। ৩. এক্সট্রিমলি হাই ফ্রিকুয়েন্সি : এর সীমা ৩০ থেকে ৩০০  গিগাহার্টজ হয়।

২০) ইনফ্রারেড কী? এর অসুবিধা কী?

উঃ ইনফ্রারেড হলো এক ধরনের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ যার ফ্রিকুয়েন্সি সীমা টেরাহার্টজ হয়ে থাকে। এই প্রযুক্তিতে সিগন্যাল ট্রান্সমিটের জন্য ইনফ্রারেড মানের আলো ব্যবহার করা হয়। এর অসুবিধা হলো এটি ঘরের দেয়াল বা অন্যান্য বস্তু ভেদ করে  যেতে পারে না এবং শক্তিশালী আলোর সংস্পর্শে এলে এর অস্তিত্ব লোপ পায়।

২১)  মোবাইল ফোন কী? এর জনক কে?

উঃ ইংরেজি MOVE শব্দ হতে মোবাইল শব্দটি এসেছে। যার অর্থ হচ্ছে নড়াচড়া করা বা চলমান। তাই তারহীন যে সব ফোন ব্যবহার করা হয় তাকে মোবাইলফোন বলে। যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি নামক একটি মোবাইল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মার্টিন কুপার এর জনক।

২২) রোমিং বলতে কী বুঝ?

উঃ গ্রাহকদের  সুবিধা প্রদানের জন্য সার্ভিস প্রোভাইডারদের নিজেদের মাঝে আন্তঃসংযোগ চালু রাখার প্রক্রিয়াকে রোমিং বলে। এর ফলে এক সাভিস প্রোভাইডারের গ্রাহক অন্য সার্ভিস প্রোভাইডারের এলাকায় গিয়েও ফোন ব্যবহার করতে পারে।

২৩) রাউটার কী?

উঃ রাউটার হলো একটি বুদ্ধিমান ইন্টারনেট কানেকটিভিটি ডিভাইস যা উৎস কম্পিউটার থেকে গন্তব্য কম্পিউটারে ডেটা প্যাকেট পৌছে দেয়।

২৪)  ব্লু-টুথ কী?

উঃ স্বল্প দূরত্বে (১০ থেকে ১০০ মিটার) ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত একটি ওপেন ওয়্যারলেস প্রটোকল হচ্ছে ব্লু-টুথ। এটি PAN(Personal Area Network) ওয়্যারলেস ভিত্তিক নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত।

২৫) হাইব্রিড নেটওয়ার্ক কী?

উঃ সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক ও ডিসট্রিবিউটেড নেটওয়ার্কেও সংমিশ্রনে গঠিত নেটওয়ার্ককে হাইব্রিড নেটওয়ার্ক বলে।

২৬) ভৌগোলিক বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কী কী?

উঃ ভৌগোলিক বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্ক ৪ প্রকার। যথা – ১. প্যান (PAN) ২. ল্যান (LAN) ৩. ম্যান (MAN)         ৪. ওয়ান (WAN)

২৭)  নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কী ?

উঃ কম্পিউটারকে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত করতে যে ইন্টারফেস কার্ড ব্যবহার করা হয় তাকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বলে।

২৮) মডেমের কাজ কী ?

উঃ মডেম একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য পৌছে দেয়। মডুলেটর ও ডি-মডুলেটর এই শব্দ দু’টি দ্বারা মডেম শব্দটি তৈরি। ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ সংকেতে রুপান্তর করাকে মডুলেটর এবং অ্যানালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে রুপান্তর করাকে ডি-মডুলেটর বলে।

২৯) নেটওয়ার্ক সুইচ কী ?

উঃ দুইয়ের অধিক পোর্টযুক্ত রিপিটারকে সুইচ বলে। সুইচ কলিশন ডোমেইনকে সীমিত করে দেয়, একাধিক সেগমেন্ট এর মাঝে  ব্রিজিং এর কাজ করে, ব্রডকাস্ট ডোমেইনকে সীমিত করার জন্য ভার্চুয়াল ল্যান ব্যবহার করা যেতে পারে।

৩০) হাব ও সুইচ এর মধ্যে পার্থক্য গুলো কী কী?

উঃ হাব ও সুইচ এর মধ্যে পার্থক্য গুলো নিম্নরুপ -

৩১)  কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কী ?

উঃ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলতে দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের মধ্যে সংযোগ ব্যবস্থাকে বোঝায়। এ ক্ষেত্রে একাধিক কম্পিউটার তাদের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করতে ও হার্ডওয়্যার শেয়ার করতে পারে।


========================================================================


নমুনা সৃজনশীল প্রশ্নঃ

১। রুপম সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম একটি মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে লন্ডনের একট বিশ^বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের সাথে পরিচিত হয়। সে এখান থেকে বিভিন্ন তথ্য জানতে চায় এবং শিক্ষক সে অনুযায়ী তাতে তথ্য সরবরাহ করে। এই তথ্য আদান-প্রদানের জন্য তাদেও দুজনের একটি বিশেষ ডিভাইস ব্যবহার করতে হয়।



ক) কমিউনিকেশন অর্থ কী?

খ) অ্যাসিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশন কীভাবে ডেটা প্রেরণ করে?

গ) রুপম ও শিক্ষকের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর।

ঘ) তথ্য আদান-প্রদানের জন্য যে ডিভাইসটি ব্যবহার করেছিল তার কার্যপদ্ধতি বিশ্লেষণ কর।



উত্তরঃ

ক) কমিউনিকেশন অর্থ যোগাযোগ।



খ) অ্যাসিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিতে ডেটা প্রেরক হতে প্রাপকের কাছে ক্যারেকটার বাই ক্যারেকটার ট্রান্সমিট হয়। এধরনের ট্রান্সমিশনে প্রতিটি ক্যারেকটার পাঠানোর সময় সিগন্যাল বিট স্ট্রিমের আগে ও পরে অতিরিক্ত একটি করে স্টার্ট ও স্টপ বিট যুক্ত করে দেওয়া হয়। যেমন-


গ) রুপম ও শিক্ষক তাদের মধ্যে ফেসবুকের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান শুরু করেছিল। এর জন্য তাদের যে পদ্ধতি অনুস্মরন করতে হয়েছিল তা হলো- ১. উৎস- তথ্য প্রদানরে জন্য তাদের তথ্যের উৎস মাধ্যম হিসেবে একটি যন্ত্রের প্রোয়োজন হয়েছিল (কম্পিউটার)। ২. প্রেরক - তাদের তথ্য প্রেরনের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্রটিই হচ্ছে প্রেরক  (মডেম) । ৩. মাধ্যম - যে মাধ্যম দ্বারা ডেটা আদান-প্রদান হয় তাই হলো এর মাধ্যম (ক্যাবল, রেডিও ওয়েভ, মাইক্রোওয়েভ) । ৪. গ্রাহক - মাধ্যম ও গন্তব্যের মাঝে ডেটা গ্রহনের জন্য যে যন্ত্র ব্যবহৃত হয় তাকে গ্রাহক বলে। (মডেম)। ৫. গন্তব্য - যে যন্ত্রের কাজে ডেটা প্রেরণ করা হয় তাকে গন্তব্য বলে। (কম্পিউটার, মোবাইল)



ঘ) তথ্য আদান-প্রদানের জন্য যে ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয়েছে তা হলো- মডেম। Modem শব্দটি Modulator এর Mo এবং De-modulator এর demএই দুটি শব্দাংশ নিয়ে গঠিত। Modem এমন একটি যন্ত্র যা Modulator এর সাাহয্যে ডিজিটাল সংকেতকে এ্যানালগ সংকেতে পরিনত করে তথ্য প্রেরণ করে এবং De-modulator এর সাহয্যে গৃহীত সংকেতকে এ্যানালগ থেকে ডিজিটালে রুপান্তর করে কম্পিউটারে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলে আর এভাবেই সহজে তথ্য আদান-প্রদানের কাজটিকে সহজতর করে তোলে।



২। মুকিত সাহেব মেট্রোপলিটন এরিয়ায় বিভিন্ন অফিসে ক্যাবলের মাধ্যমে নিজস্ব নেটওয়ার্ক তৈরি করেন এবং তিনি তার হেড অফিস হতে শাখা অফিস নিয়ন্ত্রন করেন। এতে তার ডেটা ট্রান্সফার খুব ধীর হয়ে থাকে। যার স্পিড ৩০০ bps। তিনি একদিন জানতে পারলেন যে বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিবেশ বান্ধব বিশেষ তারের মাধ্যমে সারা দেশে ডেটা আদান প্রদান করে থাকে এর পর তিনিও সিদ্ধান্ত নিলেন যে, তিনি তার নেটওয়ার্ক ক্যাবল পরিবর্তন করবেন।

ক) ডেটা কমিউনিকেশন কী ?

খ) শ্রেণীকক্ষের পাঠদানকে কোন ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা করা যায়? ব্যাখ্যা কর।

গ) উদ্দীপকে মুকিত সাহেবের সমস্যার কারণ চিহ্নিতকরণ পূর্বক ব্যাখ্যা কর।

ঘ) উদ্দীপকে মুকিত সাহেবের সিদ্ধান্ত কতটুকু ফলপ্রসু হবে বলে তুমি মনে কর - ব্যাখ্যা কর।



উত্তর ঃ

ক) কোন ডেটাকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে অথবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে ডেটা কমিউনিকেশন বলে।



খ) যে পদ্ধতিতে ডেটা প্রেরক হতে প্রাপক এবং প্রাপক হতে প্রেরক উভয়দিকে প্রবাহিত হয় কিন্তু একই সময়ে নয় তাকে হাফ-ডুপ্লেক্স মোড বলে। যেহেতু শিক্ষক শ্রেণীতে পাঠদানের সময় ছাত্র-ছাত্রীরা নিরব থাকে এবং শিক্ষকের পাঠদানের শেষে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের কোন বিষয়ে জানার থাকলে শিক্ষককে যখন প্রশ্ন করে তখন শিক্ষক নিরব থাকেন এবং শিক্ষার্থীদের কথা শোনেন। এভাবে শিক্ষার্থীর কথা শোনার পর আবার শিক্ষক তার উত্তর দেন যা ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের হাফ-ডুপ্লেক্স এর সাথে সম্পর্কযুক্ত। তাই শ্রেণীকক্ষে পাঠদান পদ্ধতি হাফ-ডুপ্লেক্স ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা যোগ্য।



গ) ডেটা ট্রান্সফারের গতিকে ব্যান্ডউইথ বলে। ব্যান্ডউইথ কম হলে ইন্টারনেট থেকে ডেটা পেতে বেশি সময় লাগে। ন্যারো ব্যান্ড ৪৫ থেকে ৩০০ নঢ়ং পর্যন্ত ডেটা ট্রান্সফার করে থাকে। ভয়েজ ব্যান্ড সর্বোচ্চ ৯৬০০ নঢ়ং পর্যন্ত ডেটা ট্রান্সফার করে থাকে এবং ব্রডব্যান্ড ১ এনঢ়ং থেকে আরও উচ্চগতির ডেটা ট্রান্সফার করতে পারে। মুকিত সাহেব তার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল দ্বারা ৩০০ নঢ়ং পর্যন্ত ডেটা স্পিড পেত তাই আমরা বলতে পারি যে তিনি ন্যারো ব্যান্ড ব্যবহার করতেন এবং এজন্যই তাকে এই সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল।



ঘ) যার মধ্য দিয়ে ডেটা এক স্থান হতে অন্য স্থানে বা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয় হয় তাকে ডেটা কমিউনিকেশন মাধ্যম বলে। ক্যাবল একটি ডেটা কমিউনিকেশন মাধ্যম।

নিজেস্ব নেটওয়ার্ক তৈরির ক্ষেত্রে কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের সাহায্যে ডেটা প্রেরণের স্পিড বেশি হলেও তা ১ কি.মি. এর বেশি ডেটা প্রেরণ করতে পারে না। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের মাধ্যমে ১০০ মি. এর বেশি দূরত্বে বেশি ডেটা প্রেরণ করা যায় না কিন্তু অপটিক্যাল ফাইবারের সাহায্যে আলোর বেগের সমান স্পিডে ২ এনঢ়ং পর্যন্ত ডেটা প্রেরণ করা যায়। উদ্দীপকের আলোকে মুকিত সাহেবের ক্যাবল পরিবর্তনের মাধ্যমে তার সমস্যার সমাধান করা সম্ভব এবং যুক্তি যুক্ত।







ক) নেটওয়ার্ক টপোলজি কী ?

খ) তার যুক্ত মাধ্যমের মধ্যে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল বেশি উপযোগী - ব্যাখ্যা কর।

গ) চিত্র - ক তে নেটওয়ার্কের কোন টপোলজি ব্যবহার করা হয়েছে - ব্যাখ্যা কর।

ঘ) চিত্র - ক এর তুলনায় চিত্র - খ তে ব্যাপকভাবে ডেটা আদান-প্রদানের সুবিধা বেশি - বিশ্লেষণ কর।



উত্তরঃ

ক) ট্রপোলজি হচ্ছে নেটওয়ার্কের অর্ন্তগত কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস সমুহের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের কৌশল।



খ) আমরা জানি, তারযুক্ত মাধ্যমগুলো হচ্ছে কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল এবং ফাইবার অপটিক ক্যাবল। কো-এক্সিয়াল ক্যাবল ও টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে ডেটা প্রেরণের ক্ষেত্রে ডেটা স্পিড ও গন্তব্যের দূরত্ব অনেক কম। পক্ষান্তরে অপটিক্যাল ফাইবারের সাহায্যে ডেটা ২ এনঢ়ং পর্যন্ত গতিতে অনেক দূর পর্যন্ত আলোক সংকেত আকারে প্রেরণ করা যায়। তাই অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল ডেটা প্রেরণে বেশি উপযোগী।



গ) উদ্দীপকে আলোচিত চিত্র - ক এর নেটওয়ার্ক ট্রপোলজি টি হচ্ছে ট্রি-টপোলজি। ট্রি টপোলজিতে একটি হাবের সাথে একাধিক কম্পিউটার যুক্ত করে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়। হাবের সাথে যুক্ত কম্পিউটারকে নোড বলে। প্রতিটি নোডের সাথে হাব যুক্ত করে এই ট্রপোলজি সম্প্রসারণ করা যায়। সার্ভার ছাড়া অন্য একটি কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলেও এই ট্রপোলজিতে নোডের সাথে অধিনস্ত কম্পিউটার গুলির নেটওয়ার্ক সচল থাকে। কাজেই অফিসের কাজে এই ট্রপোলজি অধিক ব্যবহৃত হয়।



ঘ) চিত্র - খ তে ক্লাউড কম্পিউটিং স্থাপন করা হয়েছে। ক্লাউড কম্পিউটিং হলো কম্পিউটিং রিসোর্স যেমন - হার্ডওয়্যার রিসোর্স, সফটওয়্যার রিসোর্স, ডেটা রিসোর্স ইত্যাদি ব্যবহার করে সেবা প্রদান প্রক্রিয়া।

চিত্র - ক তে একটি প্রতিষ্ঠানের ল্যান বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। এই নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ট্রপোলজি হলো ট্রি ট্রপোলজি।ট্রি ট্রপোলজিতে সার্ভার বা নোড বন্ধ থাকলে অন্য নোডের আওতায় থাকা কম্পিউটার গুলোর নেটওয়ার্ক সচল থাকে। ফলে প্রতিষ্ঠানের কাজরে কোন অসুবিধা হয় না। তবে অন্যান্য ট্রপোলজির তুলনায় এটি অপেক্ষাকৃত জটিল। চিত্র - খ তে বিভিন্ন ট্রপোলজি ব্যবহার করে হাইব্রিড ট্রপোলজি সৃষ্টি হয়েছে। যা ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত। ফলে এই ট্রপোলজিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ব্যপকভাবে ডেটা আদান-প্রদান করা যায়।


৪। ক্লাউডে একই মেশিন বা সার্ভার একাধিক ব্যবহারকারী একই সময়ে ব্যবহার করে থাকে। তারা একই মেশিন রিসোর্স ভাগাভাগি করছে। সাধারণত ক্লাউডে চলা ভার্চুয়াল মেশিন গুলো আলাদা থাকার ফলে সরাসরি একটি থেকে অন্যটির তথ্য দেখা যায় না। কিন্তু সে রিসোর্স বা যন্ত্রাংশ শেয়ার হয়, তা থেকে তথ্য আদান-প্রদান হতে পারে।

ক) রাউটার কী?

খ) ক্লাউড কম্পিউটিং বলতে কী বোঝায়?

গ) উদ্দীপকে উল্লেখিত বিষয়টি দ্বারা আমরা কী ধরনের সুবিধা ভোগ করছি তা বর্ণনা কর।

ঘ) উদ্দীপকে উল্লেখিত বিষয়টির বিভিন্ন মডেল সম্পর্কে বিশ্লেষণ করো।



উত্তরঃ

ক) এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য নেটওয়ার্কে ডেটা আদান-প্রদানের পদ্ধতিকে রাউটিং বলে। যে ডিভাইস রাউটিং এর কাজ করে তাকে রাউটার বলে।


খ) ইন্টারনেটে সংযুক্ত কিছু গ্লোবাল সুবিধা ভোগ করার যে পদ্ধতি তাই ক্লাউড কম্পিউটিং। এটি একটি বিশেষ পরিসেবা। এখানে ক্লাউড বলতে দূরবর্তী কোন শক্তিশালী সার্ভার কম্পিউটারকে বোঝানো হয়। বিশে^র যে কোন প্রান্ত থেকে ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটারের মাধ্যমে ক্লাউড প্রদত্ত সেবাসমুহ ভোগ করা যায়।

গ) ক্লাউড কম্পিউটার এর সাধারণ শর্ত হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে হোস্টেড সার্ভিস প্রদান করা। অর্থাৎ একটি সার্ভার কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেমসহ সকল তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ক্লায়েন্ট কম্পিউটার এ সার্ভিস পেতে সক্ষম হবে। এই সার্ভিস সমুহ তিন ভাগে বিভক্ত। (১) অবকাঠামোগত সার্ভিস (২) প্লাটফর্ম সার্ভিস, এটির মাধ্যমে অনলাইনে অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনা করা যায়। (৩) সফটওয়্যার সার্ভিস, এটির মাধ্যমে অনলাইনে বিভিন্ন প্রোগ্রাম বা অ্যাপ্লিকেশন চালু করা যায়। ব্যবহারকারীর একটি পারসোন্যাল কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে বিদ্যমান এই সার্ভিস সমুহ পেতে পারে। এতে তেমন কোন সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না।



ঘ) বর্তমানে চারটি মডেলের ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। সেগুলো হচ্ছে- পাবলিক ক্লাউড, প্রাইভেট ক্লাউড, কমিউনিটি ক্লাউড এবং হাইব্রিড ক্লাউড। নিচে এদের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-



পাবলিক ক্লাউডঃ ক্লাউড সেবা প্রতিষ্ঠানকে যে কোন জায়গা থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযুক্ত করতে পারলে তা হবে পাবলিক ক্লাউড। মোবাইল সেবা প্রতিষ্ঠান (সধরষ.ুধযড়ড়.পড়স, সধরষ.মড়ড়মষব.পড়স ) পাবলিক ক্লাউডের একটি উদাহরণ।



প্রাইভেট ক্লাউডঃ ক্লাউড সেবা যদি কেবল কোন গ্রুপ বা প্রতিষ্ঠানের জন্য হয়ে থাকে তবে তাকে প্রাইভেট ক্লাউড বলে। প্রাইভেট ক্লাউড দু’ধরনের । একটি একান্তভাবে কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারিত ও অন্যটি গ্রুপ ভিত্তিক।


কমিউনিটি ক্লাউডঃ কোন কমিউনিটির অন্তর্গত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যাদের একই ধরনের ক্লাউড সুবিধা প্রয়োজন, যদি একটি নির্দিষ্ট ক্লাউড ব্যবহার করে তবে তাকে কমিউনিটি ক্লাউড বলে। যেমন- কোন দেশের সরকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত কোন সুবিধা যদি ক্লাউডের অধিনে নেওয়া হয় তবে দেশের সকল নাগরিক উক্ত সুবিধা পেতে পারে।

হাইব্রিড ক্লাউডঃ যে ক্লাউডে পাবলিক, প্রাইভেট এবং কমিউনিটি ক্লাউডের মধ্যে যেকোন দু’টি অথবা তিনটির সংমিশ্রণ থাকে তাকে হাইব্রিড ক্লাউড বলে।



৫। ICT Products  একটি World Wide Company বিভিন্ন দেশ থেকে ডেটা কেন্দ্রীয়ভাবে গ্রহন করে । ডেটা প্রক্রিয়াজাত করণের প্রয়োজনে তারা এমন একটি সিস্টেম গ্রহন করলেন যেখানে Store এবং Softrware Resource Share করা যায়। তাদের ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমটি এনালাইসিস করে ব্যবসার অবস্থা পর্যালোচনা করে এবং ব্যবসায়ের নতুন নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। তথ্য আদান প্রদান নির্বিঘেœ করার জন্য তারা দু’টি সিস্টেমের কথা চিন্তা করলেন। একটি সিস্টেমে তথ্য প্রেরণের সময় গ্রহন বা গ্রহনের সময় প্রেরণ করা যায় না। অন্য সিস্টেমটিতে তথ্য প্রেরণের সময় গ্রহন বা গ্রহনের সময় প্রেরণ করা যায়।



ক) ইউনিকাস্ট কী?

খ) ২এ ও ৩এ এর মধ্যে কোনটি বেশি সুবিধাজনক? ব্যাখ্যা কর।

গ) কোম্পানিতে বর্তমানে  ব্যবহৃত সিস্টেমটি কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।

ঘ) কোন সিস্টেমটিকে গ্রহণ করা কোম্পানিটির জন্য যৌক্তিক হবে? বিশ্লেষণ পূর্বক তোমার মতামত দাও।



উত্তরঃ

ক) যে ট্রান্সমিশন ব্যবস্থায় একটি প্রেরক থেকে শুধুমাত্র একটি প্রাপকই ডেটা গ্রহন করতে পারে তাকে ইউনিকাস্ট বলে।



খ) ২এ  এর তুলনায় ৩এ নেটওয়ার্ক বেশি সুবিধাজনক। ৩এ মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ২এ এর তুলনায় দ্রুতগতিতে অনেক ডেটা স্থানান্তর করা যায়। মোবাইল টিভি, ভিডিও কল, ইন্টারনেট ইত্যাদি প্রযুক্তি ৩এ  মোবাইল নেটওয়ার্কে যা সম্ভব ২এ   প্রযুক্তিতে তা সম্ভব নয়।



গ) কোম্পানীতে বর্তমানে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি ক্লাউড কম্পিউটিং। ক্লাউড কম্পিউটিং হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক সেবা যা কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কম্পিউটিং এর চাহিদা পূরণ করে। ক্লাউড কম্পিউটিং এমন একটি প্রযুক্তি যা আবিষ্কারে সল্প সময়ে অধিক গতিসম্পন্ন অনলাইন কম্পিউটিং সেবা প্রদান করে। এই ব্যবস্থায় গ্রাহক কম্পিউটার সার্ভার, স্টোরেজ, সফটওয়্যার ইত্যাদি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহার করে।



ঘ) যে কমিউনিকেশন সিস্টেমে ডেটা ট্রান্সমিশনে সিগন্যাল উভয়দিকে প্রবাহিত হতে পারে, তবে একদিকের সিগন্যাল ট্রান্সমিশন শেষ হলেই কেবল অপরদিকের সিগন্যাল বিপরীত দিকে যেতে পারে তাকে হাফ-ডুপ্লেক্স বলে। আর যে কমিউনিকেশনে একই সময়ে উভয়দিকে ডেটা ট্রান্সমিট ও রিসিভ করা যায় তাকে ফুল-ডুপ্লেক্স বলে।



উদ্দীপকের কোম্পানীটি তাদের তথ্য আদান-প্রদানের জন্য দু’টি পদ্ধতির কথা চিন্তা করেছে। একটিতে তথ্য প্রেরণের সময় গ্রহন বা  গ্রহনের সময় প্রেরণ করা যায় না। আবার অন্যটিতে ত তথ্য প্রেরণের সময় গ্রহন বা  গ্রহনের সময় প্রেরণ করা যায়। অর্থাৎ ডেটা আদান-প্রদানের পদ্ধতি দু’টির ১ম টি হাফ-ডুপ্লেক্স ও ২য় টি ফুল-ডুপ্লেক্স ডেটা ট্রান্সমিশন মোড। এখানে ফুল-ডুপ্লেক্স পদ্ধতিটি গ্রহন করা কোম্পানীটির জন্য যুক্তিযুক্ত। কারণ এ পদ্ধতিতে তথ্য আদান-প্রদান একই সময়ে নির্বিঘেœ করা যায়।






Link -

Images :






















Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog